The Fact About সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা That No One Is Suggesting
The Fact About সকালে খালি পেটে কলা খাওয়ার উপকারিতা That No One Is Suggesting
Blog Article
সেনাবাহিনীর মোবাইল নাম্বার
৮। বিষন্নতা ও মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে কলার ভূমিকা
???? কলা একটি অধিক মাত্রায় পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য। তাই অতিরিক্ত কলা খেলে হার্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই দিনে একটি অথবা সর্বোচ্চ ২টির বেশি কলা খাওয়া উচিত না। এছাড়াও যাদের শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা আছে, তাদের বেশি মাত্রায় কলা খেলে সেই সমস্যা আরো বেড়ে যেতে পারে। ???? কলা একটি শর্করা সমৃদ্ধ নরম খাবার, যা খাওয়ার পর জমে থাকে দাঁতের ফাকে-ফোকরে। তাই কলা খাওয়ার পরে ব্রাশ করে নেয়া উত্তম। ???? গর্ভবতী মহিলাদের কলা খাওয়ার ব্যাপারে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। কলাতে প্রচুর পরিমাণ অ্যামিনো এসিড থাকে। তাই অতিরিক্ত কলা খেলে রক্তনালিতে সমস্যা হতে পারে। ???? রাতে কলা খাওয়ার ব্যাপারে একটু সতর্ক থাকা উত্তম। কলা একটু হজম হতে দেরী হয় বলে, রাতে কলা খেলে তা হজম প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করতে পারে। ???? এছাড়া কলা একটি ঠান্ডা জাতীয় ফল। তাই যারা দীর্ঘদিন যাবৎ সর্দি-কাশি ও ঠান্ডাতে ভুগছেন তাদের জন্য এই সময় কলা না খাওয়াটাই উত্তম। ???? খালি পেটে কলা খাওয়া যাবে না। খালি পেটে কলা খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। ???? কলায় প্রচুর পরিমাণে সুগার থাকে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের কলা খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে পাকা কলা না খাওয়াটাই উত্তম।
০১। পুষ্টিতে ভরপুর: কলা পটাসিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬ এবং খাদ্যতালিকাগত ফাইবারের একটি ভালো উৎস।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় কলার উপকারিতা
মিষ্টি কুমড়া ও এর বীজ খাওয়ার উপকারিতা
মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষায়: কলায় ট্রিপটোফ্যান থাকে যা একটি অ্যামিনো অ্যাসিড। এটি শরীরে সেরোটোনিনে রূপান্তরিত করে। সেরোটোনিন একটি নিউরোট্রান্সমিটার যা মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করতে এবং সুস্থতার অনুভূতি পরিলক্ষিত করতে সহায়তা করে। কলা মেজাজ উন্নত করতে, বিষণ্নতা এবং উদ্বেগের লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য get more info করে।
আরও পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার উপায়
এতে থাকা ভিটামিন-বি৬ রক্তের গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।
কলা আপনাকে স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করবে এবং ভালো ঘুমাতে সাহায্য করবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যারা বেশি মানসিক চাপে থাকেন তাদের নিয়মিত পাকা কলা খাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। কারণ এতে রয়েছে অ্যামিনো অ্যাসিড ট্রিপটোফ্যান, যা সেরোটোনিনে রূপান্তরিত হয়। এবং সঠিক পরিমাণে সেরোটোনিন আপনার মেজাজ ঠিক রাখতে সাহায্য করবে যার ফলে মানসিক চাপ কমবে। আর মানসিক চাপ কম থাকলে ঘুম ভালো হবে, এটাই স্বাভাবিক। তাহলে কেন নিয়মিত কলা খান না। দামে সস্তা এবং যেকোন সময় পাওয়া যায়।
কলায় উচ্চ মাত্রায় পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগের অন্যতম কারণ। নিয়মিত কলা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
প্রথমে কলার টুকরোগুলো নিয়ে নিতে হবে ব্লেন্ডারে। এরপর কলার টুকরোগুলোর মধ্যে দুধ, চিনি ও আইস কিউব দেয়ার পর সমস্ত উপকরণগুলো একসঙ্গে মিহি করে নিতে হবে। এরপর ব্লেন্ডার করে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে কলার এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত।
কলা একটি বহুমুখী এবং পুষ্টিকর ফল যা সকালে খালি পেটে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। এগুলি দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করে, পুষ্টির শোষণ বাড়ায় এবং হজমের স্বাস্থ্যকে উন্নীত করে। যদিও খালি পেটে তাদের সেবন সম্পর্কে কিছু উদ্বেগ এবং কল্পকাহিনী রয়েছে, তবে সুবিধাগুলি বেশিরভাগ লোকের সম্ভাব্য ক্ষতির চেয়ে অনেক বেশি। আপনারা সকালের রুটিনে কলা অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। একটি সুষম খাবারের অংশ হিসাবে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য ও সুস্থতায় উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার ক্ষেত্রে কলা খেতে পারেন।
খালি পেটে কলা খাওয়ার প্রভাব বোঝার আগে কলা কী কী পুষ্টির জোগান দেয় তা জেনে নেওয়া অপরিহার্য। নিন্মে কলার পুষ্টিগুন তুলে ধরা হলো:
Report this page